মারধরের এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সমানে তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ড. জাভেদ আহমেদের পা জড়িয়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা করেন নূর।

মারধরের এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সমানে তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ড. জাভেদ আহমেদের পা জড়িয়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা করেন নূর।
মারধরের এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সমানে তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ড. জাভেদ আহমেদের পা জড়িয়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা করেন নূর। ড. জাভেদ আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি নিজেকে শিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার পরও তারা আমার ওপরও চড়াও হয়েছে। আমার হাতের তালু কেটে গেছে। (দেখুন ভিডিও সহ)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (৩০ জুন) বেলা ১১টার দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। এর কিছুক্ষণ আগেই তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। হামলায় সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূরসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সাধারণ ছাত্রদের ওপরও হামলা চালানো হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা অভিযোগ করেছেন, ছাত্রলীগ এই হামলা চালিয়েছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে সকাল ১১টার আগেই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিচ্ছিলো। সংবাদ সম্মেলনের উদ্দেশ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের একটি দল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আসার পর ‘শিবির ধর’ ‘শিবির ধর’ বলে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। নূরকে ঘিরে ধরে মারধর করা হয়। তার নাক-মুখ ফেটে রক্ত বের হতে দেখা যায়। পরে শিক্ষকরা তাকে উদ্ধার করে লাইব্রেরির ভেতরে নিয়ে যান। লাইব্রেরির সামনে আরও দুই জন ছাত্রকে মারধর করা হয়। এসময় তাদের মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়া হয়।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলে আসার পরই বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূরের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পরে আশপাশের সাধারণ ছাত্রদের ওপরও হামলা চালানো হয়। নূরসহ আহত ছয় জনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আহতরা হলেন নুরুল হক নুরু (২৫), আবদুল্লাহ (২৩), আতাউল্লাহ (২৪), মাহফুজ (২৫), শাহেদ (২৫), হায়দার (২৩)। তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। মারধরের এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সমানে তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ড. জাভেদ আহমেদের পা জড়িয়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা করেন নূর। ড. জাভেদ আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি নিজেকে শিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার পরও তারা আমার ওপরও চড়াও হয়েছে। আমার হাতের তালু কেটে গেছে। মানুষ মানুষকে এভাবে মারতে পারে না। রাজনৈতিক পরিচয়ের বাইরেও তোমরা সবাই ছাত্র। সহপাঠী সহপাঠীর ওপর এভাবে হামলা করতে পারে না।’

তুঁই বাঁচবি না, কুকুরের মত রাস্তায় গুলি করে মারবো

তুঁই বাঁচবি না, কুকুরের মত রাস্তায় গুলি করে মারবো

ঢকা,  ১৬  মে- কোটা  সুংস্কার আন্দোলনকারী সাধারন ছাত্র অধিকার সংরক্ষ্ণ পরিষধের যুগ্ন-আহ্বায়ক নুরুল হক ও যুগ্ন-আহ্বায়ক রাশেদ খানকে পিস্রল দেখিয়ে হত্যার হুমকি দিয়েছেন ছাত্রলীগ নেতারা।  মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ১১৯ নম্বর রুমে এই ঘটনা ঘটে।



এ সময় পিস্তল নিয়ে রুমে আসেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পি। তার সাথে ছিলেন মহসীন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সানী, চারুকলা অনুষদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম লিমন।


প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, রাত দেড়টার দিকে মহসীন হলের ওই রুমে ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পি, মেহেদি হাসান সানী অ ফাহিম লিমনের নেত্রত্তে ১৫/২০ জন নেতা কর্মী আসেন। এই সময় নুরুল হক নূরের রুমে ছিলেন রাশেদ। হাফ প্যান্ট পরা অবস্থায় ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পি তাদের হুমকি দিতে থাকেন। এ সময় তার পকেটে পিস্তল দেখা যায়।

সরাসরি মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে বাপ্পি বলেন, 'এই আন্দোলন করছিস তোরা সরকারের বিরুদ্ধে। তোদের একটাকেও ছাড়া হবে না। প্রজ্ঞাপনটা জারি হলে তোদের কুত্তার মতো পিটানো হবে। কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে। তোরা তো কেউ বাঁচবি না। বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। শেষবারের মতো মা-বাবার দোয়া নিয়ে নিস। শুধু প্রজ্ঞাপনটা জারি হোক। তোদের কী অবস্থা করি।'

এই সময় মেহেদি হাসান সানী ও ফাহিম লিমন তাদের ওপ্র হামলা করার জন্য বারবার সামনে আসে। কিন্তু অন্যরা তাদের নিবৃত্ত করেন বলে জানা যায়।

খালেদা জিয়ার জামিন বহাল. কিন্তু মুক্তি পাচ্ছেনা

খালেদা জিয়ার জামিন বহাল. কিন্তু মুক্তি পাচ্ছেনা

খালেদা জিয়ার জামিন বহাল
খালেদা জিয়াকে দেওয়া হাইকোর্টের জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আদালত একই সঙ্গে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আপিল নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ বুধবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এর আগে কড়া নিরাপত্তা নেওয়া হয় আদালত প্রাঙ্গণে।
তবে বিএনপির চেয়ারপারসনের আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন জানিয়েছেন, এই জামিনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন না। তাঁকে আরো কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। সেগুলোতেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে জামিন নিতে হবে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন আশা করছেন, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলার মতো একটি বড় মামলায় যেহেতু খালেদা জিয়ার জামিন বহাল রয়েছে, ফলে অন্যান্য মামলায়ও তিনি সহজেই জামিন নিয়ে মুক্তি পাবেন।
খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের বিরোধিতা করে দুর্নীতি দমন কমিশন ও রাষ্ট্রপক্ষ উভয়েই আপিল করেছিল। আপিল বিভাগ দুটি আবেদনই খারিজ করে দিয়েছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাওদুদ আহমদ বলেন, ‘আপিলের আদেশের পরও খালেদা জিয়ার মুক্তি পেতে কিছুটা বিলম্ব হবে। কারণ, সরকার নানা কৌশলে তাঁর মুক্তি বিলম্বিত করার চেষ্টা করবে। নিম্ন আদালতে কতগুলো মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়েছে। সেই মামলাগুলোতে তাঁর জামিনের ব্যবস্থা করতে হবে। আমাদের সে সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আমরা চেষ্টা করব এগুলো দ্রুত করার। আপিল বিভাগ যেহেতু এ মামলায় জামিন বহাল রেখেছেন, তাই আমার বিশ্বাস, অন্যান্য মামলায়ও তিনি জামিন পেয়ে শিগগির আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে মওদুদ আহমদ বলেন, ‘কুমিল্লায় তিনটি মামলা, ঢাকায় দুটি মামলা এবং নড়াইলে একটি মামলায় খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এসব মামলা ভিত্তিহীন। শুধু তাঁকে আটকে রাখার জন্যই এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
আদেশে আপিল বিভাগ বলেছেন, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টে পেপারবুক প্রস্তুত। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চকে দণ্ডাদেশের রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল আবেদন আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

মাত্র এসএসসি পাশ করেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি

মাত্র এসএসসি পাশ করেই  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি

চিন্তায় পড়েছেন নাকি...?? মাধ্যমিক পরিক্ষায় ফলাফল খারাপ করেও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি (দেখুন ভিডিও সহ)





যমুনা টিভিতে সংবাদ প্রচারের পর নিজের ঘরে ঠাঁই হলো সাবজান বিবির পুলিশের অর্থায়নে তৈরি হয়েছে নতুন বাড়ি, অভিযুক্তদের আনা হয়েছে আইনের আওতায়

যমুনা টিভিতে সংবাদ প্রচারের পর নিজের ঘরে ঠাঁই হলো সাবজান বিবির  পুলিশের অর্থায়নে তৈরি হয়েছে নতুন বাড়ি, অভিযুক্তদের আনা হয়েছে আইনের আওতায়


যমুনা টিভিতে সংবাদ প্রচারের পর নিজের ঘরে ঠাঁই হলো সাবজান বিবির 
পুলিশের অর্থায়নে তৈরি হয়েছে নতুন বাড়ি, অভিযুক্তদের আনা হয়েছে আইনের আওতায়


ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন।




ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে বিভিন্ন সময় বাচ্চা চুরি হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। পুলিশের তথ্য বলছে, জাহানারা এবং ফরিদাই এই সিন্ডিকেটের মূল হোতা। তাদের গ্রেফতারও করা হয়, কিন্তু পরবর্তীতে জামিনে বের হয়ে এসে তারা আবারও অবস্থান নিয়েছে হাসপাতালে। গত ৩০ বছরের পুরনো এই বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন করেছে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ 


ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন



ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০ বছরের পুরনো বাচ্চা চোর সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন 
করেছে নিউজ টোয়েন্টিফোরের টিম আন্ডারকভার। 
সেয়ার করুনঃ জন সার্থে।

কাজলা দিদি

কাজলা দিদি
                                                 কাজলা দিদি
           যতীন্দ্রমোহন বাগচী

                                
                                                    বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
                                                    মাগো আমার শোলক্-বলা কাজলা দিদি কই?
                                                    পুকুর ধারে লেবুর তলে,
                                                    থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে,
                                                    ফুলের গন্ধে ঘুম আসে নাএকলা জেগে রই,
                                                    মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
                                                    সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;
                                                    দিদির কথায় আঁচল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
                                                    খাবার খেতে আসি যখন
                                                    দিদি বলে ডাকি তখন,
                                                   ও-ঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
                                                   আমি ডাকিতুমি কেন চুপটি করে থাকো?
                                                   বল্ মা দিদি কোথায় গেছেআসবে আবার কবে?
                                                   কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল বিয়ে হবে!
                                                   দিদির মত ফাঁকি দিয়ে
                                                   আমিও যদি লুকাই গিয়ে
                                                   তুমি তখন একলা ঘরে কেমন ক'রে রবে?
                                                   আমিও নাই---দিদিও নাই---কেমন মজা হবে!
                                                   ভূঁই-চাঁপাতে ভরে গেছে শিউলী গাছের তল,
                                                   মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল |
                                                   ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে
                                                   বুলবুলিটা লুকিয়ে থাকে,
                                                   উড়িয়ে তুমি দিও না মা ছিঁড়তে গিয়ে ফল,
                                                   দিদি যখন শুনবে এসে বলবি কি মা বল্ |
                                                   বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
                                                   এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
                                                   লেবুর তলে পুকুর পাড়ে
                                                   ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে,
                                                   ফুলের গন্ধে ঘুম আসে নাতাইতো জেগে রই,---
                                                   রাত্রি হোল মাগোআমার কাজলা দিদি কই?

বাংলাদেশের জন্য রাখা ২০ টন মরা পশুর মাংস জব্দ

বাংলাদেশের জন্য রাখা ২০ টন মরা পশুর মাংস জব্দ
পশ্চিমবঙ্গে টানা পুলিশি অভিযানে ব্যাপক পরিমাণ মরা পশুর মাংস উদ্ধার করেছে কলকাতা পুলিশ। একের পর এক মরা মুরগি, মরা পশুর মাংসের বিক্রেতারা ধরা পড়ার পর উত্তাল হয়ে উঠেছে পুরো রাজ্য।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মাংস ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এসব পচা মাংস বাংলাদেশ ও নেপালে পাচার হবে। কলকাতার অনেকেই এ কারবারের জড়িত।
জানা গেছে, ২৫ এপ্রিল মরা পশুর মাংস পুলিশের নজরে আসে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার এলাকায় অভিযান চালিয়ে গোডাউন থেকে ২০ টন মরা পশুর মাংস বাজেয়াপ্ত করে ভারতীয় পুলিশ। এ কাজে জড়িত হাওড়া ও নদীয়া জেলা থেকে মোট ১৪ জন ব্যবসায়ীকে আটক করে পুলিশ। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ আরও প্রচুর পরিমাণে মরা পশুর মাংসের সন্ধান পায়।
এদিকে পশিচমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই মরা মাংসের বিষয়ে ভীষণ রাগান্বিত। তিনি বলেছেন, এসবের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। সতর্কতামূলক প্রত্যেক জেলায় অতিরিক্ত পুলিশি নজরদারি রাখা হয়েছে।
মাংস পাচারের ঘটনায় গয়েশপুর পৌরসভার প্রাক্তন সিপিআই এম কাউন্সিলর মানিক মুখোপাধ্যায়কে নদীয়ার কল্যাণী থেকে গ্রেফতার করেছে বজবজ থানা পুলিশ।